, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


খেলায় মুগ্ধ হয়ে ব্রাজিল তারকাকে রোলেক্স ঘড়ি উপহার দিলেন ভক্ত

  • আপলোড সময় : ১৬-০৮-২০২৩ ০৯:৪৫:০৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৬-০৮-২০২৩ ০৯:৪৫:০৭ পূর্বাহ্ন
খেলায় মুগ্ধ হয়ে ব্রাজিল তারকাকে রোলেক্স ঘড়ি উপহার দিলেন ভক্ত
এবার সৌদি প্রো লিগে অদ্ভুত কাণ্ড ঘটালেন এক ভক্ত। খেলায় মুগ্ধ হয়ে আল-ইত্তিহাদের ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ফ্যাবিনহোকে একটি রোলেক্স ঘড়ি উপহার দিয়েছেন তিনি। আল-রাইদের বিপক্ষে জয়ের ম্যাচে আল-ইত্তিহাদের হয়ে দারুণ খেলেন ফ্যাবিনহো। ম্যাচ শেষে টানেলে ফ্যাবিনহোকে ঘড়ি গিফট করেন ওই ব্যক্তি। ভক্তের ভালোবাসায় আপ্লুত ব্রাজিলিয়ান তারকা।

এদিকে ফুটবল ট্রান্সফার মার্কেটে রীতিমতো টর্নেডো তুলেছে সৌদি প্রো লিগ। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা, রবার্তো ফিরমিনো, এনগোলো কান্তের মতো ইউরোপ মাতানো ফুটবলারদের উড়িয়ে নিচ্ছে আরবের দেশটি। তাদের ট্রান্সফার ফি আর বেতনের অংক শুনে চোখ কপালে ওঠার উপক্রম সবার। তবে, এই অর্থ যে শুধু ক্লাবগুলোর ব্যাংক ব্যালেন্সেই আছে, তা নয়।

সৌদি আরবের বাতাসে যেনো পেট্রো-ডলার উড়ে! পয়সা খরচে সাধারণ দর্শকরাও কম যান না। আল-ইত্তিহাদের সবশেষ ম্যাচে তেমনই অবাক করা কাণ্ড ঘটিয়েছেন এক ভক্ত। গত মাসে ৪০ মিলিয়ন পাউন্ডে ইংলিশ ক্লাব লিভারপুল থেকে সৌদি আরবের ক্লাব আল-ইত্তিহাদে যোগ দেন ফ্যাবিনহো। সৌদি প্রো লিগে আল-রাইদের বিপক্ষে ম্যাচে অভিষেক হয় ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারের।

সে ম্যাচে আল-ইত্তিহাদ পায় ৩-০ গোলের দাপুটে এক জয়। ম্যাচে দারুণ পারফরম্যান্স ছিল এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের। ফ্যাবিনহোর পারফরম্যান্সে মুগ্ধ হন সমর্থকরা। ম্যাচ শেষে তার সঙ্গে দেখা করেন এক ভক্ত। টানেলেই ঘটান আজব কাণ্ড। হুট করে একটা রোলেক্স ঘড়ি প্রিয় ফুটবলারের হাতে ধরিয়ে দেন। যে ঘটনায় তাজ্জব বনে যান ফ্যাবিনহো।

তবে, ভক্তের ভালোবাসা প্রত্যাখ্যান করেননি তিনি। রিস্ট ওয়াচটি হাতে নিয়ে ওই ব্যক্তিকে বিদায় দিয়ে হাঁটতে শুরু করেন। তবে, দুঃখের বিষয় হলো হাঁটার সময় ঘড়িটি ফ্যাবিনহোর হাত থেকে পড়ে যায়। যদিও তাতে ঘড়িটি ভাঙেনি বা এর কোনো ক্ষতি হয়নি বলেই জানা গেছে। বিশ্বের অন্যতম দামি ঘড়ির ব্র্যান্ড ‘রোলেক্স’। যার সবচেয়ে সস্তা ঘড়িটির দামও ৬ হাজার মার্কিন ডলার বা সাড়ে ৬ লাখ টাকার বেশি। 
সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া

সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া